আমি দেখেছি— আকাশ ফুঁড়ে আগুন নামে, আর শিশুদের শরীর ছিঁড়ে বেরিয়ে আসে চিৎকার! আমি শুনেছি— কেউ বলছে “ত্রুটি”, কেউ বলছে “দুর্ভাগ্য”, আর লাশগুলো সাজানো হচ্ছে সংখ্যা দিয়ে, যেন ওরা
নীল আকাশ হঠাৎ কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায়, হাসি ভরা মুখগুলো মাটিতে নিথর হয়ে যায়। শিশুরা—যাদের স্বপ্ন ছিল আকাশ ছোঁয়ার, তারা আজ পরিণত হলো অশ্রুর সমুদ্রে হারানো আলোয়। মাইলস্টোনের প্রতিটি
মাইলস্টোন বিমান বিধ্বস্ত বর্ষা আক্তার পিচ্চি মুহূর্তেই নীল আকাশ কালো রঙে ছেয়ে গেল। স্বপ্নগুলো ধূলিসাৎ চারপাশে রক্তের বন্যা পোড়ামাটির গন্ধ প্রাণ বাঁচানোর আত্মনার্দ হাহাকার ব্যথায় চিংকার দিনটা যেন আলো থেকেও
বৃক্ষ মীর ফয়সাল নোমান বৃক্ষ তুমি দাও আমাদের শান্তি আর আরাম, তোমার ছায়াতলে মিলে প্রশান্তির স্থান। গরমে তুমি হও আমাদের ঠান্ডার আশ্রয়, মৌসুমে মৌসুমে দাও রসে ভরা ফলের মহালয়। তোমার
দুঃখিত -দূর্ঘটনা! সৈকত ওভি। বুক পুড়ল, স্বপ্ন পুড়ল, খাতা উড়ে গেল ছাই হয়ে— কেউ জানল না, আজকে কোনো পাতায় লেখা ছিল মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের সংযোগ। কিন্তু হৃদয় তো পুড়েই ছাই,
শ্রদ্ধাস্পন্দনে হৃদয়স্বর রাহুল বড়ুয়া হৃদয় দাদা আপনার কণ্ঠে বাজে বুদ্ধের দীপ্ত আলো, প্রশান্তির বার্তা বহে হৃদয়ে লাগে ভালো। সত্যের সুরে মিশে আছে মমতার ছোঁয়া, অন্ধকার ভেঙে আনে নতুন আলো মায়া।
আজন্মকালের বেলা আহমেদ রাজু বেলা। অদ্ভুত এক প্রেমিকার নাম। জানি না বাস্তবতায় তার অস্তিত্ব কতটুকু! তবে কাব্যিক দৃষ্টিকোণে এই নামটি সবচে বেশি অনুরণন সৃষ্টি করেছে। শুনেছি মহা সাগরের নিচে তার
পথের পথিক মোঃ আকাশ মিয়া নিত্য দিনে নয়ন জুড়ে অশ্রু জড়ে রোজ দুঃখ গুলো লুকিয়ে বেড়াই নেয়নি কেহ খুঁজ। ঘুরছি দেখ বনে বনে পথের পথিক হয়ে ঘর ছাড়া এই আমিটা
নিষ্প্রাণ সমাজ এস এ সাদিকা চারিদিকে মানুষে ভরা, তবে নেই সহানুভূতির ধারা। কষ্ট পেলে কেউ এগিয়ে নয়, উল্টো করে উপহাস-ঠাট্টা সয়। অবিচার দেখেও মুখ বন্ধ রয়, করে না প্রতিবাদ, করে
পাতা কুড়ানি শিশু দীপংকর কুমার চৌধুরী আজ রাস্তায় বের হয়েছি ক্লান্ত— শরীরে। দেখি চারিদিকে হাহাকার নৈঃশব্দ্য কেউ নেই কোথাও–কিন্তু এক শিশু পথে, রাস্তা থেকে পাতা তুলছে ,মনে হচ্ছে— রাস্তা থেকে