এখনো চোখে পড়ে হেলাল বিন ইলিয়াছ এখনো চোখে পড়ে রাস্তার ধারে ডাস্টবিনে আবর্জনার স্তুপে শিশুর লাশ লাশের গন্ধে বাতাস মস্ত ভারি। এখনো চোখে পড়ে ডাস্টবিনের আবর্জনায় খুঁজে বেড়ায় পঁচা গন্ধ
জুলাইয়ের স্মৃতি রজিব মাহমুদ জুলাই এসেছিল আগুন হাতে, স্কুল-কলেজে ঝুলতো তালা । শিক্ষার বদলে রাস্তায় খেলা রক্তে লেখা এক বিদ্রোহের মেলা। দিনে খুন, রাতে গুম, নির্বাক শহর—আতঙ্কে নিঃশব্দ ধ্বনি। পুলিশ
৩৬ জুলাই রাসেদা জামিল আমি ক্ষত বিক্ষত হয়ে আবার দাড়াতে চায়,. যে দিন ছাত্ররা নামলো রাস্তায়, আমরা ছেড়ে দিলাম ছাত্রাবাস সবাই। বাঁচবো না হয় মরবো স্বৈরাচার মুক্ত করবো । এদিক
আমি বলি— চুপ করো না, জাগো বাংলাদেশ! কে করেছে চোখে মুখোশ? কারা দিয়েছে স্বাধীনতার নামে চেতনার বুকে বিষের রক্তরাঙা পোশাক? তারা চায়— ‘৭১-এর আগুন নিভে যাক ধুলায়, শহীদদের রক্ত হোক
বাকরুদ্ধ দীপংকর কুমার চৌধুরী জীবন ন্যাতানো সন্ধ্যাই মুখ গুঁজে, রক্তের ছিটায় রাস্তার অবয়ব মেখে আছে। কন্ঠে আক্ষেপ জমে আছে প্রচন্ড, নিঃসঙ্গ রাত গলিয়ে ঢুকে ভাঙা দরজায়। যন্ত্রণার দেবতা উঁকি দেয়
প্রেমে পড়ার মুহূর্ত চাতক শাকিল যখন প্রথম দেখলাম চোখ দু’টি, মন যেন থেমে গেল এক নিমিষে— আকাশের বুক চিরে ঝরল আলো, তোমার দৃষ্টিতে জ্বলে উঠল জীবন। হাত কাঁপে না, অথচ
একা পথিকের দোয়া আব্দুল মালিক জহির একা আমি, তবু একা নই — রব্বুল আলামীন আমার ছায়া, আমার নিশ্চয়। দুনিয়া যদি সব দরজা বন্ধ করে দেয়, রাহমাতের দুয়ার কখনোই বন্ধ
আমি বজ্রের সন্তান আসমাউল ইমন আমি সেই আগুনের পাষাণ, যে কাঁদে না, ভাঙে! যে বাঁধে না, জাগে! আমি ধ্বংসের করতাল বাজানো অগ্নিবীণা, শ্রান্ত নয়, পাগে! আমি ধূলায় লুটিয়ে উঠা নবযুগের
নিন্দুকের নিন্দা মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম নিন্দুক তুমি নিন্দা করছো হচ্ছে আমার ভালো, ভুল-ভ্রান্তি শুধরে এখন পাচ্ছি সঠিক আলো। নিন্দা করে পুণ্য তুমি দিচ্ছো এখন আমায়, আমার গুনাহ নিচ্ছো তুমি তোমার
লুটের প্রাসাদ সৈকত ওভি চাঁদার তন্ত্র, চাঁদার জীবন, চাঁদার আগুনে জ্বলে দেশ। চাঁদা দিলে চলবে ব্যবসা, না দিলে তোর জীবন শেষ। চাঁদার মন্ত্রী, চাঁদার জোট, ভোটের পরে নি:শব্দ মুখ! চাঁদার