নিষ্প্রাণ সমাজ এস এ সাদিকা চারিদিকে মানুষে ভরা, তবে নেই সহানুভূতির ধারা। কষ্ট পেলে কেউ এগিয়ে নয়, উল্টো করে উপহাস-ঠাট্টা সয়। অবিচার দেখেও মুখ বন্ধ রয়, করে না প্রতিবাদ, করে
পাতা কুড়ানি শিশু দীপংকর কুমার চৌধুরী আজ রাস্তায় বের হয়েছি ক্লান্ত— শরীরে। দেখি চারিদিকে হাহাকার নৈঃশব্দ্য কেউ নেই কোথাও–কিন্তু এক শিশু পথে, রাস্তা থেকে পাতা তুলছে ,মনে হচ্ছে— রাস্তা থেকে
দেশটি মোদের স্বাধীন করে আশা ছিলো বুকে, কষ্ট মোদের লাঘব হবে থাকবো মোরা সুখে। দুঃখ-কষ্ট যা ছিলো সব মুছে যাবে, দীর্ঘদিন পরে মানুষ এখন সুখ পাবে। দেশটি মোদের স্বাধীন
ছোট্ট বেলায় খেলা ছিল, মাঠে বনে ধান, মাটির ঘ্রাণে মন ভরে যেত, ছিল না কোনো মান। ছোট্ট পায়ে দৌড় দিতাম, কাঁদা মাটি ঘেঁষে, আকাশ দেখে স্বপ্ন বুনতাম, পাখির সাথে
তোমার চোখে আমার জন্য প্রেম দেখেছি ভালোবাসা দেখিনি, দেখিনি আমাকে হারানোর ভয় অথচ আমার তোমাকে হারানোর ভীষণ ভয় ছিলো আর কি কপাল আমার দেখো? তুমি ঠিক- ই ধূসর কুয়াশায় হারিয়ে
নিঝুম রাতে কল্পনার সাগরে ডুব দিয়ে থাকি, শতো সহস্র বাধার মুখে তোমায় হৃদয়ে রাখি। তোমার জন্য দিবস-রজনী এক আমার কাছে, প্রভাত হতেই কোকিল পাখি ডাকে শিমুল গাছে । তোমায় নিয়ে
আমি নন্দিত নরকের বাসিন্দা, সেখানেই এক কারাগারের কয়েদি আমি। আমি ভালোবেসে নাম দেই তার শঙ্খনীল কারাগার, সেখান থেকে পথ নেই পালাবার। দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে বসে আছি আমি হিমু, পালানোর
হে কবি! কলম ধরো—তবে সে কলম যেন থাকে হৃদয়ের অধীনে, অর্থের অধীন নয়। যে কবিতা জন্ম নেয় স্বর্ণের লোভে— সে কবিতা নয়, সে কেবল বণিকের পণ্যে পরিণত হয়। তুমি
“ঘৃণা করো আমায়” মোহাম্মদ সিফাত” তোমরা যদি ভালোবেসে দেখো, আমি হারিয়ে যাই নিজেকেই। তোমাদের চোখে আমি যে ছবি হয়ে থাকি, তা তো আমিই নই। ভালোবাসার ঘেরাটোপে আমি শ্বাস পাই না
বিদ্রোহী আমি জুলহাজ আলী জীবন বিদ্রোহী আমি, আমার হাতেই আগুন, এই আগুন পুড়াবে কেবল শোষণের পাঁজর। দেশ মানে শুধু মাটি নয়, মানে মানুষের হৃদয়, আর সে হৃদয়ে যদি থাকে ক্ষত