সাপ মারিলো লেজে প্রাণ মারে নাইতো, শুধুই ভান নিত্যি শুনছি নুতন গান ভাগ-ভোগেতে টান। অলি গলি লোকের কথায় কীইবা নেরেশান ? আব্বা চাচার ধাপ্পা দেখেও রাখবা তাদের মান। আফাডাইঙ্গ্যা ফাডা
তোমায় আমি গোলাপ দিলাম তুমি দিলে কাঁটা তোমার জীবনে জোয়ার এলো আমার জীবনে ভাঁটা। ফিরে এসেছি সরল পথে ছেড়েছি পাপ কাজ তুমি হাটছো ভুলপথে আর হারিয়েছ সব লাজ। পৃথিবীর
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর পুকুর বরে জল উপুর। ছোট মাছ লাফাই পুঁটি। জলে চারপাশ থই থই। গাছের পাতায় জল গড়ই। কাক ভিজে কা -কা। ময়ূর ভিজে পেখম। ব্যাঙ করে
আঁধার রাতে চাঁদ উঠেছে দূর গগণের গায়, আলোক বাতি ছড়িয়ে আছে আমাদের এই গাঁয়। মনের মতো ছড়ায় আলো কৃপণতা নাই তাতে, কখনো আবার মেঘের আভায় হারিয়ে যায় রাতে। জ্যোৎস্না
তোমরা তো ভাই, মানুষ ছিলে, পশু হইলা কেমনে? তোমরা মিয়া সত্য কথা মিথ্যা বানাও যেমনে। আমাদের এই সত্য মিথ্যা তুমি জানলা কেমনে? যেমনে মন, হেমনে। তোমাদের এই মিথ্যার রেষারেষি আনবো
সংগঠনে হলো মিটিং চেয়ারে বসা সবাই চিটিং, এই বলে, আমি হবো বড় ওই বলে,তোমার কথা ছাড়। তুহিন ভাই চায় সভাপতি সবার উপর বসেতে ইচ্ছে তার আছে নাকি, দিকান্ত বাবু
সে আর কথা বলে না, আমার নামের মতোই তার স্মৃতি মুছে ফেলে দেয় প্রতিদিন। আর আমি? আমি চুপচাপ ডুবি নীরবতার জলে, যেন ভালোবাসার নদীটা তার নাব্যতা হারিয়েছে হঠাৎ। আমার কষ্ট
মা, আমার জীবনের প্রতিটি হাসির পেছনে তোমার অগণিত ত্যাগের গল্প লুকিয়ে আছে। ক্ষুধার্ত থেকেও আমায় খাইয়ে দিয়েছ, অসুস্থ হয়েও আমার কপালে ঠান্ডা হাত বুলিয়ে বলেছ ভয় পেও না, আমি
তোমার বলা ‘থাকবো পাশে’ সবচেয়ে মিথ্যে কথাগুলোর একটা ছিল, যেন বর্ষার দিনে রোদেলার আশ্বাস, বা ঘুম ভাঙার ঠিক আগমুহূর্তের স্বপ্ন। তুমি বলেছিলে “চাইলে চাঁদ নামিয়ে দেবো”, আর আমি নির্বোধ,
ভালো নেই আমি, খুব একা মনে হয়, আলোর শহরে আজ আঁধার ঢেউ খায়। হাসির মুখোশে চাপা পড়ে বেদনা, নিজেকেই জিজ্ঞেসি — কই, আমার মনটা? আকাশটা নীল, তবুও কেমন ফাঁকা, পাখিদের