আলোকিত মানুষ বলতে সৎ চরিত্রবান ও শিক্ষিত হতে হবে। আলোকিত মানুষ গঠনের প্রথম প্রদক্ষেপ নেবে অভিভাবক। সন্তানের প্রথম কলি শেখায় বাবা- মা। তাই অভিভাবককে বলা হয় সন্তানের প্রথম ও প্রধান শিক্ষক। কথায় বলে যে দেশ যত বেশী শিক্ষিত সে দেশ তত বেশী উন্নত। অন্যদিকে নেপোলিয়ন বলেছেন তুমি যদি আমাকে শিক্ষিত মা দাও তবে আমি জাতির কাছে শিক্ষিত জাতি উপহার দেব। তাই অভিভাবককে চোখ কান খোলা রেখে স্ব- ঙ্গানে, সুস্হ মস্তিকে সন্তানকে সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে। আমরা এও জানি শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড তবে সু-শিক্ষা। শিক্ষিত মনুষ্যত্ব বিবেকবান মানুষই আলোকিত মানুষ। প্রতিটি ঘরে আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর হোক এ প্রত্যশা সকল অভিভাবকের কাছে। সেই সাথে সন্তানকে লালন পালনের দায়িত্ব কাজের বুয়ার কাছে ন্যাস্ত না রেখে নিজে নিজের সন্তানের প্রতি যত্নবান হোন। আজকের সন্তানই আগামীর আলোকিত মানুষ হওয়ার উপযুক্ত সময়। আসুন সন্তানকে অযত্নে অবহেলা না করে করে সু্ন্দর এ পৃথিবীতে বাস যোগ্য করে তুলি আগামীর আলোকিত মানুষ হিসাবে।